লাভ জিহাদ ঠেকানোর বা বন্ধ করার কৌশল জানতে চাইলে পড়ুন নিচের এই পোস্ট টি-
মুসলমানদের লাভ জিহাদের মূল উদ্দেশ্য হলো- হিন্দু সমাজের মেয়েগুলোকে দখল করে হিন্দুদেরকে মানসিক কষ্ট দেওয়া, হিন্দু মেয়েকে দখলের মাধ্যে হিন্দু সমাজের জনসংখ্যা কমানো এবং সেই মেয়ের গর্ভে মুসলমানের বাচ্চাদের জন্ম দিয়ে মুসলিম জনসংখ্যা বাড়ানোর মাধ্যমে হিন্দুদেরকে আস্তে আস্তে বিলুপ্ত করা; আর এই উদ্দেশ্যগুলোকে না বুঝে আমাদের শিক্ষিত নামধারী নির্বোধ হিন্দু মেয়েরা মুসলমানদের প্রেমের ফাঁদে পা দিয়ে শুধু নিজেদের নয়, হিন্দু সমাজেরও সর্বনাশ করে চলেছে।
হিন্দুদের কাপুরুষতা, ভীরুতা, দুর্বলতা ও হিজড়েপনা দেখতে দেখতে হিন্দু সমাজের প্রতি আমার দিন দিন বিরক্ত ধরে যাচ্ছে; কারণ, এরা নিজেদের মেয়েদের রক্ষা করতে পারে না, তাদের শাসন করতে পারে না, তাদেরকে কন্ট্রোল করতে পারে না, এমনকি তারা ভুল করলে তাদেরকে শাস্তিও দিতে পারে না ! প্রতি বছর শত শত হিন্দু মেয়েকে মুসলমানরা লাভ জিহাদের ফাঁদে ফেলে দখল করছে, আমরা না পারছি সেই মেয়েদেরকে শাস্তি দিতে, না পারছি সেই লাভ জিহাদীদেরকে শাস্তি দিতে, এই হিন্দু সমাজের ভবিষ্যৎ কী ?
মেয়েরা হচ্ছে প্রতিটি পুরুষতান্ত্রিক সমাজের সম্পদ। সেই মেয়েরা যদি সমাজের বাইরে চলে যায় বা যেতে পারে, সেই দোষ সেই মেয়েদের নয়; দোষ, সেই সমাজের পুরুষদের; কারণ, পুরুষরা তাদের শক্তি, রাগ ও ক্ষমতা দিয়ে মেয়েদেরকে সমাজে রক্ষা করতে পারে নি।
একটি হিন্দু মেয়ে মুসলিম সমাজে গিয়ে কিছুই পায় না; কারণ, কোনো মাপকাঠিতেই মুসলিম সমাজ হিন্দু সমাজের চেয়ে উন্নত নয়, তাহলে মুসলিম সমাজে যাওয়ার মতো ভুল যে মেয়ে করতে যাচ্ছে, তা আমরা করতে দেবো কেনো ?
কোনো লাভ জিহাদই হিন্দুদের চোখের আড়ালে হয় না, কারো না কারো চোখে সেটা পড়েই, যার ই চোখে সেটা পড়ুক, সে যদি নিজ অবস্থান থেকে সেটা প্রতিরোধের ব্যবস্থা করে, আমি বিশ্বাস করি, দেশে একটা লাভ জিহাদের কেসও ঘটতে পারে না।
আমি ব্যক্তিগতভাবে, লাভ জিহাদের ঘটনা জানার পর সরাসরি বা ফোনে মেয়ের বাপের সাথে কথা বলে বেশ কয়েকটি লাভ জিহাদের ঘটনাকে অঙ্কুরেই বিনাশ করেছি, আমরা সবাই যদি এই ভূমিকা নিই, তাহলে দেশে লাভ জিহাদের কোনো ঘটনা ঘটতে পারে ?
আমি ব্যক্তিগতভাবে, লাভ জিহাদের ঘটনা জানার পর সরাসরি বা ফোনে মেয়ের বাপের সাথে কথা বলে বেশ কয়েকটি লাভ জিহাদের ঘটনাকে অঙ্কুরেই বিনাশ করেছি, আমরা সবাই যদি এই ভূমিকা নিই, তাহলে দেশে লাভ জিহাদের কোনো ঘটনা ঘটতে পারে ?
অনেক হিন্দু, লাভ জিহাদের ঘটনা নিজের চোখের সামনে দেখেও চুপ করে থাকে, ভাবে এটা নিয়ে কথা বলতে গেলে কী না কী ভাববে, থাক দরকার কী ? এই ধরণের হিন্দুদের বলছি, আরে বলদ, তুই যদি অন্যের সর্বনাশ দেখে চুপ কর থাকিস, তাহলে তোর মেয়ে যখন মুসলমানের বিছানায় যাওয়ার জন্য রেডি হতে থাকবে, তখন অন্য হিন্দু কি তোকে সেই তথ্য জানাবে ?
আর আপনি কেনো ভাবছেন যে, কাউকে যদি তার মেয়ের বিপথগামীতার কথা জানান, সে আপনার উপর মাইন্ড করবে ? অনেকে এই রকম মনে করে, কিন্তু আমি আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি, যখন সেই মেয়ের বাপকে কথাটা বলেছি, তখন সে খুশি ই হয়েছে, এটা মনে করে যে, আমি তার একটা বিপদ থেকে তাকে রক্ষা করেছি। এটা তো যেকোনো মানুষ ই বুঝবে যে, তার মেয়ে সম্পর্কে তাকে এই তথ্য দিয়ে আমি তার উপকারই করেছি, এতে তার কিছু মাইন্ড করার কথা আসবে কেনো ? তবে এসব ক্ষেত্রে কিছু কৌশল নিতে হবে, কথাটা তাকে বলতে হবে একদম গোপনে, যেন দ্বিতীয় কেউ না শোনে, তাহলেই সে আর মাইন্ড করবে না এবং আপনার এই উপকারের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাবে; কিন্তু যদি আপনি এই নিয় হইচই করে সবাইকে জানিয়ে তার মেয়ের নামে দুর্নাম রটানোর চেষ্টা করেন, সে বিষয়টিকে ভালোভাবে নেবে না, তখনই আপনার সাথে তার সম্পর্কের অবনতি হতে পারে, তাই এই বিষয়ে সাবধান থাকতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা আপনি যদি কারো উপকারের জন্য কোনো কথা তাকে বলেন, সে আপনার উপর মাইন্ড করতে যাবে কেনো ? পাগলও তো নিজের ভালো বুঝে।
লাভ জিহাদের ঘটনাগুলো ঘটে যতটা সম্ভব গোপনে এবং যখন সেটা প্রকাশ্যে আসে তখন সিরিয়াস রূপ নিয়ে আসে, এই সময় মেয়ে যদি কন্ট্রোলে না থাকে, তাহলে এই ঘটনাকে রোধ করা অসম্ভব হয়ে পড়ে; এসব ক্ষেত্রে, পাকিস্তান ও আফগানদের রীতি, “যে সমাজ থেকে সরে গেছে, সে মরে গেছে” নীতি আমাদেরকে অবলম্বন করতে হবে। একটা কাগজে “আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়” লিখে নিয়ে ফোন নেট বিচ্ছিন্ন করে তাকে একটা ঘরে বন্দী করে রাখতে হবে, এতে ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যে হয় সে লাভ জিহাদের ভাইরাস থেকে মুক্ত হবে বা নিজের মরে গিয়ে সমাজকে বাঁচিয়ে দিয়ে যাবে। আমাদের মনে রাখতে হবে, একটি মেয়ে মরে গেলে সমাজের যে ক্ষতি, তার চেয়ে শতগুন বেশি ক্ষতি একটি মেয়ে সমাজ থেকে বেরিয়ে মুসলিম সমাজে চলে গেলে। আর যদি কোনোভাবে কোনো হিন্দু মেয়ে সমাজ থেকে বের হয়েই যায়, আর মুসলিম সমাজের সাথে ফাইট করে তাকে ফিরিয়ে না আনা যায়, তাহলে যে কোনো প্রকারেই হোক, অল্প কিছু রিস্ক নিয়ে হোক বা টাকা পয়সা খরচ করে হোক, সেই লাভজিহাদীর পেনিস কেটে ফেলার ব্যবস্থা করতে হবে; এটা করতে পারলে, সেই মেয়ে আর কিছুতেই মুসলিম সমাজে টিকতে পারবে না, তাকে হিন্দু সমাজে ফিরতেই হবে। কারণ, যে মেয়ের কারণে কোনো ছেলে তার লিঙ্গ হারাবে, সেই মেয়েকে সে আর কিছুতেই সহ্য করতে পারবে না, আর সহ্য করবেই বা কেনো ? সেই ছেলের পরিবারও তাকে সহ্য করতে পারবে না, এতে হয় মেয়েটি আত্মহত্যা করবে বা হিন্দু সমাজে ফিরে আসবে এবং এর মাধ্যমে সবচেয়ে বড় যে লাভ হবে, সেটা হলো, হিন্দু মেয়েদেরকে দখল করে তাদের গর্ভে মুসলমানের বাচ্চার জন্ম দেওয়ার খায়েশ মুসলমানদের বন্ধ হবে। আর বছরে এমন দুই চারটা ঘটনা ঘটাতে পারলে মুসলমানরা ভয়ে লাভ জিহাদের মাধ্যমে হিন্দু মেয়েদেরকে দখল করার পরিকল্পনা পরিত্যাগ করবে; কারণ, একজন পুরুষ কোনো কিছুর বিনিময়েই তার লিঙ্গ হারাতে চায় না।
এই ঘটনা ঘটানোর একটা বড় সুবিধা হলো, ধরা পড়লেও খুন করার মতো অভিযোগে ১৪ বছরের জেল বা ফাঁসির মতো সাজা হবে না, হলেও অঙ্গহানির অভিযোগ ২/৪ বছরের জেল হবে; এইটুকু রিস্ক নিয়ে তো অন্তত এই শান্তি পাওয়া যাবে যে, হিন্দু সমাজের জন্য কিছু হলেও বলিদান দিয়েছি, আর এই অপমান ও অসম্মানের জীবনকে মেনে নিই নি। আরও একটা কথা আমাদের স্মরণ রাখা দরকার যে, আপনার হয়ে কেউ প্রতিশোধ নেবে না, আপনার প্রতিশোধ নিতে হবে আপনাকেই, সেটা নিজ উদ্যোগেই হোক বা টাকা খরচ করেই হোক।
জয় হিন্দ।
0 comments:
Post a Comment